panu golpo vadar ros বন্ধুরা আমি আমার জীবনের ফেলে আসা সময়ের কিছু ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। যে বন্ধুরা জীবনে কখনো মায়ের শরীরের প্রতি আকৃষ্ট হয়েছেন বা মায়ের শরীরের আদর পেয়েছেন তারাই আমার অনুভূতি আর অভিজ্ঞতা বুঝতে পারবেন।

যেহেতু এগুলো আমার জীবনের সত্যি ঘটনা, তাই এগুলোকে খোলা মনে নেয়ার চেষ্টা করবেন।আর আপনাদের ও যদি এরকম কোনো অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে কমেন্ট এ শেয়ার করবেন, খুব খুশি হবো।

যে সময়ের কথা বলছি, তখন আমার মুখে গোফের রেখা ওঠেনি কিন্তু সবে বয়ঃসন্ধিকালে প্রবেশ করেছি, বয়স আপনারা আন্দাজ করে নিন। আমার পরিবারে ছিলেন মা, বাবা, দাদু আর ঠাকুমা এবং যে সময়ের কথা বলছি সে বছর জন্মেছিলো আমার ছোট ভাই। panu golpo vadar ros

আমার বাড়ি থেকে অল্প দূরত্বে থাকতেন আমার মামার পরিবার আর মাসির পরিবার। আমার বাবা, মামা আর মেসো তিনজনেই ছিলেন পরিযায়ী শ্রমিক। তাই কাজের সূত্রে বছরের বেশিরভাগ সময়টাই তারা দেশের অন্য প্রান্তে থাকতেন।

গ্রামে আমাদের এই তিন বাড়িতেই অহরহ যাওয়া আসা লেগে থাকতো। আমার মাসতুতো ভাই পল্টু আমি আর আমার মামাতো ভাই বাবানের থেকে এক বছরে বড়। আমরা তিন ভাই রোজ এক সাথে স্কুলে যেতাম,

আবার বাড়ি ফিরে একসাথে মাঠে খেলতে যেতাম।তা, যে সময়ের কথা বলছি তখন আমাদের শরীরের সবে বসন্ত সুড়সুড়ি দিতে শুরু করেছে। মনে করে দেখুন এই বয়সটায় আমরা মেয়েদের শরীরের থেকে মহিলাদের শরীরে বেশি আকৃষ্ট হয়। panu golpo vadar ros

তাদের অঞ্চলের ফাঁকে, বুকের খাজে, কোমরের ভাজে আমাদের চোখ চোরের মতো গিয়ে আবার ফিরে আসে। মন একবার বলে আর একটু দেখি, আরেকবার বলে আমি যে তাকাচ্ছি সেটা কেউ দেখে ফেলেনিতো?

আত্মীয়-অনাত্মীয় খেয়াল থাকে না। আমাদের তিন ভাইয়ের ক্ষেত্রে এর কোনো ব্যতিক্রম হয়নি। বিকেলে খেলা শেষে, আমরা তিন ভাই মাঠের পাশের পুকুর ঘাটে বসে কিছুক্ষন গল্প করতাম।

কে কাকে কোথায় দেখেছে, তার কি ভালো লেগেছে এসব ও আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে উঠতে লাগলো। তখনও সেক্স নিয়ে ধারণা গড়ে ওঠেনি।আমার একটা নিজস্ব সমস্যা তৈরী হয়েছিল এই সময়।

সব মহিলার মধ্যে আমার আমার মাকেই সবচেয়ে ভালো লাগতো। আমার মা আর মাসিমা দুজনেই ছিলেন দীর্ঘাঙ্গী, পৃথুলা আর শ্যামবর্ণা। মা মাসির চেয়ে একটু বেশি লম্বা ছিলেন (প্রায় ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি)।

দুই বোনেরই দুধ ছিল খুব বড়, জাম্বুরা (বাতাবি লেবুর মতো)। কিন্তু ভাই হওয়ার পড়ে আমার মা আরো মোটা হয়ে গিয়েছিলেন আর দুধের আকার বেড়ে পাকা তালের মতো হয়ে গেছিল।
মামিমা ছিলেন মাঝারি উচ্ছতার, panu golpo vadar ros

ওনার স্বাস্থ্যও ছিল মা আর মাসির মতোই, তবে উনি ছিলেন টুকটুকে ফর্সা। আমার মায়ের মুখটা ছিল খুব মিষ্টি, তবে রেগে গেলে অবশ্য বাঘিনী। মায়েরা সুতির শাড়ী আর ব্লাউজ পড়তেন।

তখনকার দিনে গ্রামের দিকে ব্রাএর প্রচলন হয়নি। অনেকে তো গরমে রাতের দিকে ব্লাউজ ও পড়তেন না।আর আমাদের গ্রাম এতটাই দূরে ছিল শহর থেকে যে আমরা কলেজে ওঠার আগে বাড়িতে বিদ্যুৎ আনার কথা কোনোদিন ভাবতেও পারিনি।

কলেজে পড়ার সময় শহরে এসে দেখতাম ঘরে ঘরে এল, রাস্তায় রোশনাই। আমি কলেজ পাশ করার দুবছর বাদে আমাদের বাড়িতে প্রথম ইলেকট্রিক কানেকশন আসে।আমি মাকে

যখনি বাড়িতে থাকতাম তখনই সুযোগ পেলেই আড়চোখে কিন্তু দুচোখ ভোরে দেখতাম ছোটবেলা থেকেই। মা যখন গৃহকর্মে ব্যস্ত থাকতেন, আমি তার সুযোগ নিতাম। মায়ের দুদুর খাজ দেখার সবচেয়ে উৎকৃষ্ট সময় ছিল যখন মা কাপড় কাঁচতেন,

মশলা কূটতেন, মাছ কাটতেন আর ঘর মুছতেন। মায়ের দুদু পাশ থেকে দেখা আর মায়ের পেট, নাভি, কোমরের চর্বির ভাজ দেখার প্রিয় সময় ছিল যখন মা কাপড় মেলতেন আর উঁচু থেকে কিছু পাড়তেন।

মাকে এভাবে দেখার মধ্যে একটা সুখ খুঁজে পেতাম, আবার মনে মনে খারাপ লাগতো এই ভেবে যে আমি কি খারাপ ছেলে। তবে আমার একটা অভ্যেস ছিল, সেটা হলো, আমি রাতে মায়ের পেটে হাত না দিয়ে ঘুমাতে পারতাম না।

মা শুধু রাতে সবার সময় শাড়িটা নাভির অনেকটা নিচে পড়তেন, বলতে গেলে তলপেটের নিচে পড়তেন। আর দিনে নাভির ওপরে।মায়ের পেটে হাত দিয়ে বোলাতে বোলাতে, মাঝে

মাঝে মায়ের নাভিতে আঙ্গুল দিয়ে মাকে সুড়সুড়ি দিয়ে বকুনি খেতাম। তারপর আবার মায়ের মুখে গল্প শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়তাম। মায়ের শরীরে আমার এই স্পর্শানুভূতি ছিল অন্ধের মতো।

কারণ রাতে ঘরে তো আলো থাকতো না। মায়ের পেটটা ছিল মোটা আর ভারী, তলপেট ঝোলা আর স্টার্চমার্ক এ ভরা। যারা নিজের নিজের মায়ের পেটে হাত দিতেন, তলপেট চটকাতেন

বা নাভিতে আঙ্গুল দিতেন তারা আমার বর্ণনাটা বেশ ভালো ভাবে বুঝতে পারবেন। ভাই হওয়ার পড়ে মা যখন তখন ভাইকে দুধ খাওয়াতেন। একটু কেঁদেছে কি হয়েছে। আর আমার জীবনে তখন এলো এই বিশেষ সুযোগ, মায়ের দুদু দেখা।

দিনে মা যখনি ভাইকে দুদু খাওয়াতেন তখন ব্লাউজের নীচের দিকে কয়েকটা হুক খুলে হালকাভাবে আঁচল চাপা দিয়ে ভাইকে কোলে নিতেন অথবা কাত হয়ে শুয়ে দুধ খাওয়াতেন। panu golpo vadar ros

আর সেই ফাঁকে মায়ের কখনো একটা দুদুর অর্ধেক, কখনো বোঁটাসমেত একটা দুদু, কখনো আঁচলের দুদিকে দুটো বোঁটা বেরিয়ে থাকতে দেখে ফেলতাম। আমি আগেই বলেছি যে মায়ের দুদু ছিল বিশাল,

তাই আঁচল আর দু একটা হুক সবকিছু সবসময় ঢেকে রাখতে পারতো না। ভাই হওয়ার আগে মা রাতে রোজ ব্লাউজ পড়লেও ভাই হওয়ার পরে রাতে আর ব্লাউজ পড়তেন নাশাড়ীটাকেই একটা বিশেষ কায়দায় জড়িয়ে রাখতেন ভাইয়ের দুধ খাওয়া শেষ হলে।

আমি মায়ের পেটে হাত বোলানোর সময় কখনো নড়াচড়া করতে গিয়ে মায়ের দুধে হাত ঘষে যেত, কিন্তু আমি ভয়ে সঙ্গে সঙ্গে হাত সরিয়ে নিতাম। মা জানতেন আমি ইচ্ছা করে করিনি, তাই কিছু বলতেন না।

এবার যে সমস্যাটার কথা বলছি সেটা হলো, আমার ভীষণ মায়ের দুদু খেতে ইচ্ছে করতে শুরু করলো। ভাইয়ের ওপর অল্প অল্প হিংসে হতো। আমি মায়ের দুধ খেয়েছিলাম ক্লাস ১ এ

ওঠার আগে অবধি, তারপর গত সাত বছর মায়ের দুধ আর খাওয়া হয়নি কখনো। মায়ের দুদু দেখতে ইচ্ছে কত ঠিকই- মনে হতো মায়ের দুধের স্বাদ কেমন? বা মায়ের দুদু নিয়ে খেলতে কেমন লাগবে?

কিন্তু তাই বলে মায়ের দুদুতে হাত দেব বা মুখে নেবো এরকম কোনো সম্ভাবনা ঘটবে তা কল্পনাও করিনি। মা আমাকে সবচেয়ে ভালোবাসতেন, আমিও মাকে সবচেয়ে ভালোবাসতাম। তাই বলে এরকম প্রশ্ন করা বা আবদার করার সাহস হয়নি। panu golpo vadar ros

কিন্তু এখন ভাইকে দেখে আমার মনের কৌতূহল, আগ্রহ আর লোভ অনেক বেড়ে গেলো। কিন্তু তা নিরসন করার কোনো উপায় ছিল না। যাই হোক এইভাবে চলছে। একদিন পল্টু, আমি আর বাবান খেলা শেষ করে একসাথে পুকুর ঘাটে গল্প করছি। শ্বশুরের বীর্যে বৌমা পোয়াতি

গল্প করতে করতে হঠাৎ আমাদের মধ্যে একটা অদ্ভুত বিষয়ে আলোচনা শুরু হলো।বাবান: পলাশ, ভাই একটা কথা জিগেশ করবো, রাগ করবি নাতো?আমি: না না, বল।
বাবান: তুই ছোটপিসির দুধ খেয়েছিস একবারও?

আমি: ধুস, কি প্রশ্ন, খাবোনা কেন? ছোটবেলায় খেয়েছিতো। তোকেও তো মামিমা খাইয়েছে ছোটবেলায়।বাবান: না না, আমি এখনের কথা বলছি। মানে তোর ভাই হওয়ার পড়ে।
আমি: না না ধুর।

বাবান: কখনো ইচ্ছেও করেনি?আমি: সত্যি বলবো ভাই? কাউকে বলবি না। আমারও মায়ের দুধ খেতে ইচ্ছে করে। বাবান: পিসিকে বলিসনি কখনো?আমি: পাগল, তারপর মার খেয়ে মরি আর কি।

বাবান: তা ঠিক, আমারও আমার মায়ের দুধ খেতে ইচ্ছে করে কিন্তু কখনো বলা হয়নি।আমি: অনেক বছর দুধ না খেলে শুনেছি দুধ আর আসে না বুকে।বাবান: দুধের দরকার নেই, মায়ের দুদু জীবনে আর একবার চুষতে পেলে সেটাই বা কম কিসে?

আমি: হুম পল্টু: পরশু দিন শনিবার, তোরা দুজন আমাদের বাড়িতে চলে আয়না, রাতে থাকবি আমাদের বাড়ি। রবিবার ছুটি আছে, সারারাত গল্প করা যাবে।আমি: আচ্ছা, মাকে বলে দেখবো।

বাবান: আমিও বলবো মাকে।পল্টু: আসার চেষ্টা করিস ভাই, অনেক মজা হবে।আমি আর পল্টু: ঠিকাছে ভাই।বাড়ি এসে মাকে বলতে মা রাজি হয়ে গেলেন। শনিবার দেখি মামিমাও রাজি হয়েছেন বাবানকে পল্টুর বাড়ি পাঠাতে।

বিকেলে খেলার মাঠ থেকে তিন ভাই একসাথে বড় মাসির বাড়ির পথে পা বাড়ালাম।বাড়ি পৌঁছানোর কিছুটা আগে পল্টু হঠাৎ বললো: ভাই একটা কথা, খেয়েদেয়ে ঘুমানোর সময় মা রোজ গল্প শোনায়।

গল্প বলতে বলতে মা ঘুমিয়ে পড়লে বকবক করবি না। আজ পূর্ণিমা। জেগে থাকবি। তাহলে একটা মজার জিনিস দেখাবো। আমি ইশারা করলে আমার দিকে তাকাবি, তাহলেই আমি বুঝিয়ে দেব মজার ব্যাপারটা দেখতে হলে কি করতে হবে। panu golpo vadar ros

আমি: কিন্তু কি মজার ব্যাপার ভাই?পল্টু: সেটা তখন ই দেখিস। এখন বলবো না।বাবান: ঠিকাছে ভাই।রাতে মাসির হাতের রান্না খেলাম। অনেক গল্প আনন্দ হলো। তারপর শুতে গেলাম।

জালনা দিয়ে পূর্ণিমার চাঁদের এল সারা ঘরে থৈ থৈ করছে। পল্টু মাসিকে বললো: মা পলাশ আর বাবান বিছানায় শুক। তুমি আর আমি মেঝেতে মাদুরে সব।মাসি: ঠিকাছে।আমি: না না, মাসি তোমরা কোনো মেঝেতে শুবে?

আমরা চারজনেই খাতে শুই।মাসি: এহঃ কত পাকা হয়ে গেছে। চুপচাপ বিছানায় ওঠ।পল্টু মাসির পিছন থেকে চোখ মটকালো। আমি আর কথা বাড়ালাম না।সবাই জায়গা মতো শুয়ে পড়লাম।

খাট আর তার পাশে মেঝেতে মাসি মাদুর পাতলেন। পল্টু মেঝেতে দেয়ালের দিকটায় শুলো। মাসি মাদুরের মাঝ বরাবর শুলেন। মাসি ব্লাউজ পড়েননি। সাড়িটাকেই আমার মায়ের মতো একটা বিশেষ কায়দায় পরে আছেন।

আমি আর বাবান মাসিদের দিকে মাথা করে শুলাম বিছানায়। চাঁদের আলোতে আমি নজর করলাম পল্টুও আমার মতোই মাসির শাড়ির ফাক দিয়ে হাত ঢুকিয়ে মাসির পেটে হাত রাখলো।

যাক, চোরে চোরে মাসতুতো ভাই কথাটা সত্যি তাহলে। মাসিও আমার মায়ের মতোই নির্বিকার রইলো। পল্টু: মা, একটা গল্প বল না।মাসি গল্প শুরু করলেন। ঠাকুমার ঝুলির গল্প, লালকমল-নীলকমল।

মাসি খুব সুন্দর করে গল্প বলেন। গল্প বলতে বলতে মাসির কথা জড়িয়ে আস্তে লাগলো। একসময় তিনি ঘুমিয়ে পড়লেন। আমি আর বাবানো হালকা তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিলাম, পল্টু যে জেগে থাকতে বলেছিলো সেটা প্রায় ভুলেই গেছিলাম। panu golpo vadar ros

কিছুক্ষন বাদে পল্টু আমার গায়ে একটা কাগজের বল ছুড়ে মারলো।আমার তন্দ্রা কেটে গেলো। পল্টুর দিকে তাকাতেই পল্টু থেকে আঙ্গুল দিয়ে চুপ থাকতে ইশারা করলো আর ইঙ্গিতে বোঝালো বাবানকে জাগাতে।

আমি বাবানকে হালকা ঠেলা দিয়ে জাগালাম। আমরা দুজনে উঠে বসতে যাচ্ছিলাম। পল্টু শুয়ে থাকতে ইশারা করলো। আমি আর বাবান বিছানায় শুয়ে অধীর আগ্রহে পল্টুর দিকে দেখতে থাকলাম।

একটু বাদে পল্টু দেখলাম, মাসির শাড়ির আঁচলের ভিতর থেকে ওর হাতটা বের করে ধীরে ধীরে উঠে বসলো। মাসি চিৎ হয়ে অঘোরে ঘুমাচ্ছেন। পল্টু খুব ধীরে ধীরে মাসির আঁচলের একটা কোন ধরে সেটা মাসির গায়ের ওপর থেকে সরাতে লাগলো।

আমি বিস্ময়ে হতবাক-পল্টু করে কি!!!ধীরে ধীরে মাসির পেটটা প্রথমে উন্মুক্ত হলো। মাসির শরীর মোটামুটি আমার মায়ের মতোই তাই আর নতুন করে বর্ণনা দিচ্ছিনা। তারপর আস্তেআস্তে বাঁদিকের দুদুটা বের হয়ে এলো।

পল্টু কিন্তু থামলো না। আস্তে আস্তে মাসির শরীরের ওপরটা পুরো উদলা করে দিলো। আমার আর বাবানের বিস্ময়ের শেষ নেই। বাবান তো ভয়ে আমার হাত খামচে ধরলো। আমিও তথৈবচ,

কিন্তু আমি ততক্ষনে একটা জিনিস অনুভব করছি। আমার নুনুটা কেমন যেন শক্ত হয়ে উঠেছে।পল্টু তারপর আবার মাসির পাশে শুয়ে পরে আমাদের দিকে একটা মিচকে হাসি দিলো।ওর মাথা মাসির বুকের কাছে।

ও মাথার নিচে একটা বালিশ রাখলো। তারপর, আবার মাসির পেটে হাত রাখলো। তারপর মাসির একটা দুদুর বোঁটা মুখে নিয়ে ছোট ছেলের মতো চুষতে শুরু করে দিলো, আর মাসির পেট-নাভি হালকা করে চটকে চটকে আদর করতে লাগলো। panu golpo vadar ros

মাসি ঘুমের ঘরে একেকবার একটু নড়ে উঠলেই ও একদম নড়াচড়া বন্ধ করে দিছ্ছিল। একটু বাদে ও আস্তে আস্তে মাসির পেট ছেড়ে অন্য দুদুটাকে হালকা হালকা টিপতে লাগলো, বোঁটা নিয়ে খেলতে লাগলো

আর আগের দুদুটাকে একমনে চুষতে লাগলো।কিছুক্ষন বাদে ও আস্তে আস্তে উঠে মাসির অন্য পাশটায় এলো, তারপর মাসির এই দুদুটাকে চুষতে শুরু করলো আর আগের দুদুটা নিয়ে খেলতে লাগলো।

বেশ কিছুক্ষন এভাবে চলার পর ও আবার আগের পাশটায় গিয়ে বসলো। তারপর মাসির আঁচল আবার আগের মতো ঠিকঠাক করে দিয়ে আমাদের ঘুমিয়ে পড়তে ইশারা করলো। আমাদের কিন্তু সারা রাত ঘুম এলো না।

সকালে উঠে আমরা নামমাত্র জলখাবার খেয়ে, মাসি আর পল্টুর কাছে বিদায় নিয়ে নিজের নিজের বাড়ির দিকে গেলাম। যা নিজের চোখে দেখলাম কাল রাতে তা বিশ্বাস হচ্ছিলো না। সারাদিন এই ভেবে আনমনা হয়ে রইলাম।

মা মাঝে মাঝে জিজ্ঞেস করছিলেন- কি হয়েছে তোর আজকে, কি এত ভাবছিস?আমি যা তা উত্তর দিয়ে কোনোরকমে এড়িয়ে যেতে থাকলাম। বিকেলে আমরা তিন ভাই আবার মাঠে একত্র হলাম।

আজ খেলার মন ছিল না। পল্টুকে নিয়ে বাবান আর আমি সোজা পুকুর পাড়ে এসে বসলাম।আমি: ভাই এটা কি করলি তুই কাল রাতে?পল্টু: যা দেখলি তাই,বাবান: বড়পিসি জানে?
পল্টু: পাগল, জানে না বলেই তো মনে হয়,

মায়ের ঘুম খুব গভীর।আমি: ভাই কবে থেকে করছিস এসব?পল্টু: গত একবছর ধরে, শুধু বাবা যেকটা দিন বাড়ি থাকে সেকটা দিন বাদ দিয়ে।আমি: আমাদের আগে বলিসনিতো কখনো।

পল্টু এবার আনমনা হয়ে বলে যেতে থাকলো আর আমি আর বাবান শুনতে থাকলাম।পল্টু-ভাই, আমি ছোটবেলা থেকেই মায়ের পেটে হাত দিয়ে ঘুমাই, সেটা নতুন কিছু নয়। তোদের এখন যেমন ইচ্ছে হচ্ছে,

সেরকম আমার দুবছর আগেই হঠাৎ আবার মায়ের দুধ খাবার ইচ্ছে হতে শুরু করেছিল। কিন্তু মাকে বলার সাহস হয়নি। মা রাতে ব্লাউজ পড়ত না, তাই মুখের এতো কাছে থেকে কেন মায়ের দুধ খেতে পাচ্ছিনা এটা ভেবে আমার ভিতরটা ছটফট করতো।

মা এখন কেন আমায় দুধ খাওয়ায় না এই ভেবে মায়ের ওপর রাগ হতো। আবার কারোর কাছে তখন এমন কথা শুনিনি তাই নিজেকে খুব খারাপ ও মনে হতো। তো এইভাবে চলতে চলতে

একদিন রাতে মা গভীর ঘুমে ছিল, আর কোনো ভাবে মায়ের আচলটা সরে একটা দুধ বেরিয়ে এসেছিলো। সেদিন খুব সাহস করে আস্তেআস্তে মায়ের দুধটাকে মুখে নিয়ে চুষতে লাগলাম। panu golpo vadar ros

মা কিন্তু জাগলো না। আমি সারারাত চুষেছিলাম। মায়ের বুকে দুধ ছিল না, কিন্তু যা আরাম পেয়েছিলাম তার তুলনা নেই। সেদিন রাতে আমি বুঝে ছিলাম মা রাতে ঘুমিয়ে পড়লে আর কিছু টের পায়না।

তারপর থেকে রোজ রোজ একটু একটু করে সাহস বাড়িয়ে একটু একটু করে বাড়তে বাড়তে আজকের অবস্থায় পৌঁছলাম। এখন এটা অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেছে। তোরা আগে এরকম কিছু বলিসনি তাই তোদের কিছু বলিনি।

ভেবেছিলাম তোরা আবার কি ভাববি। কিন্তু সেদিন তোরা ঐসব আলোচনা করার পরে বুঝলাম আমি শুধু একা না, তোদেরও এরকম ইচ্ছে হয়। তাই তোদেরকে দেখলাম।
আমি: ভাই একটা কথা বলবো?

পল্টু: বল।আমি: আমাকে একদিন মাসির দুধ চোষার ব্যবস্থা করে দিবি।পল্টু: ফোট, আমার মা শুধু আমার। দ্বিতীয় দিন আর কথাটা বলবি না। তোর নিজের মায়ের বুক তো দুধে ভর্তি। যখনি তোদের বাড়ি যাই দেখি মাসি ভাইকে দুধ খাওয়াচ্ছে।

নিজের মায়ের দুধ খা গিয়ে যা।আমি:আহা ভাই রাগ করছিস কেন? আমার তোর মতো সাহস নেই ভাই। পল্টু: তাহলে সোজাসুজি দুধ খেতে চা। মাসি খাইয়ে দেবে।আমি চুপ করে রইলাম।

পল্টু একটু ঠান্ডা হলো, তারপর বললো- দেখ ভাই, যদি সত্যি তোকে তোর মায়ের দুধ খেতে হয় তাহলে তোকে নিজেরই সাহস করতে হবে, আর নিজেকেই উপায় বার করতে হবে।সেদিনের মতো আমরা বাড়ি চলে এলাম।

দুসপ্তাহ পরে খেলার সে গল্পের সময় বাবান জানালো সেও পল্টুর কায়দায় মামিমার দুধ চোষা শুরু করেছে। আমার মনটা খারাপ হয়ে গেলো। আমি যেন দলের মধ্যে একা বাকি পরে রইলাম।

আমার ইচ্ছে তো ওদের চেয়ে কম কিছু নয়। বরং বেশি। কারণ অন্তত ওদের মায়েরা তো যখন তখন ওদের সামনে দুধ বের করে দেখায়না। ওরা নিজেরা রাতে এইসব করে। আর আমার মা সারাদিন আমার সামনেই ভাইকে দুধ খাওয়ায়। panu golpo vadar ros

আমি মনখারাপ করে বাড়ি ফিরলাম। সেদিন বাড়ি ফিরে আসার পর কোনো কিছুই আর ভালো লাগছিলো না। মা, ঠাকুমা মাঝে মাঝে জিগেশ করছিলেন কি হয়েছে আমার। আমি রেজাল্ট বেরোবে,

তার ভয় করছে বলে এড়িয়ে গেলাম। রাতে আবার শোয়ার ঘরে এলাম। মা এসে আগে ভাইকে দুধ খাইয়ে ঘুম পারলেন। তারপর আমার দিকে ফিরে আমার মাথায় হাত বোলাতে শুরু করলেন।

একটু বাদে বললেন: কি হয়েছে বাবা তোর? আমায় বল। মাকে বলবি না? আমি: কিছুনা মা। মা( একটু স্বর গরম করে): কিছু একটা হয়েছে। সত্যি কথা বল।আমি মাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে শুরু করলাম।

মা আমায় আদর করতে করতে করতে বললো: কাঁদছিস কেন? কারোর সাথে ঝগড়া হয়েছে? কিছু দেখে ভয় পেয়েছিস? মায়ের কাছে কিছু লুকোতে নেই বাবা। বল, মাকে বল সব।
আমার কান্নার বেগ একটু কমল।

তারপর আমি পল্টুর বাড়িতে কি দেখেছি, পল্টু কি বলেছে, বাবান আজকে কি বললো সব মাকে বললাম। শুধু আমার মনের ইচ্ছের কথাগুলো চেপে গেলাম।মা: তোরও কি মায়ের মায়ের দুদু খেতে ইচ্ছে হয়?

আমি একটু চুপ করে থেকে বললাম: হ্যা মা।মা: এটা কি পল্টু বাবানদের দেখে ইচ্ছে হলো? আমি: না মা, ভাই হওয়ার পর থেকেই যখন তুমি ভাইকে দুধ খাওয়াও আমারও তখন খেতে ইচ্ছে হয় ।

মা: কিন্তু তুই তো এখন বড় হয়ে গেছিস বাবা। আর তিন বছর পরে মাধ্যমিক। তার দুবছর পরে আবার উচ্চমাধ্যমিক, তারপর কলেজে উঠবি। এখন কি আর কেউ মায়ের দুদু খায়।
আমি: কেন মা, এখন তোমার দুদু খেলে কি হবে? panu golpo vadar ros

মা: এহঃ, এত বড় ছেলে মায়ের দুদু খায়? আর একবার খেলে আবার খেতে ইচ্ছে করবে। দেখছিস না পল্টুর অবস্থা। নিজে কানেই তো শুনলি। দেখ, কি বদভ্যাস হয়ে গেছে ওর।আমি: আমায় শুধু একবার খাওয়াও না মা।

মা: না সোনা, এরকম বায়না করতে নেই। বদভ্যাস হয়ে যাবে বাবা। তারপর রোজই খেতে চাইবি।আমি: রোজ খেলে কি হবে মা?মা: দূর বোকা, এত বড় ছেলে রোজ রোজ মায়ের দুদু খায়?
আমি: আমি খাবো

মা: জেদ করতে নেই বাবা। আমি তোর ভালোর জন্যই বলছি।আমি: ঠিকাছে মা।মা এরপর কিছুক্ষন চুপ করে থেকে আমার মাথায় হাত বোলাতে লাগলেন। আমিও মাকে জড়িয়ে ধরে চুপ করে শুয়ে রইলাম।

কিছুক্ষন বাদে মা আবার বললেন: ঠিক আছে, তোকে মা দুদু খেতে দেবে।আমি: কবে মা?মা: এখন।উৎকণ্ঠায় আমার শরীর নুনু শক্ত হয়ে গেলো।মা: আগে আমার ডানদিকে এসে শো।
আমি মায়ের ডানদিকে এসে শুলাম।

মা আঁচলের কিছুটা সরিয়ে ডানদিকের দুদুটা বের করলেন।তারপর আমার মুখে বোঁটাটা গুঁজে দিয়ে বললেন: নে, এবার খা মায়ের দুদু,আমি পরম আনন্দে মায়ের দুদু মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করলাম।

পল্টু ঠিকই বলেছে এই আরামের সঙ্গে আর কোনো আরামের তুলনা হয় না। সেই সাথে এটা ভেবে আমার শরীর চরম উত্তেজিত হয়ে গেলো, যে আমাকে মা আবার নিজের দুদু খাওয়াচ্ছে।

মা, শুধু আমার মা। আমি হলফ করে বলতে পারি যে মাসির দুদু খেতে পেলেও আমার এত উত্তেজনা হতো না।এটা ঠিক যে একটা বয়সের পরে সব মায়ের নিজের সন্তানদের দুধ ছাড়িয়ে

দেয়। কিন্তু সেই মায়ের দুদু যদি আবার নিজের মুখে নিতে পাওয়া যায় তার উত্তেজনার তুলনা হয়না। আমার মুখ মায়ের দুদু থেকে বেরোনো দুধে ভরে যেতে লাগলো। আমি ক্রমাগত মায়ের দুদু চুষতে চুষতে মায়ের দুধ খেতে লাগলাম। panu golpo vadar ros

আর প্রবল উত্তেজনায় মাকে জড়িয়ে ধরলাম। একটা পা মায়ের গায়ের ওপর উঠিয়ে দিয়ে পা দিয়েও মাকে আঁকড়ে ধরলাম। মাকে আমি কোথাও যেতে দেব না। শুধু মায়ের দুদু খাবো। আমার নুনু প্রচন্ড শক্ত হয়ে গেছিলো

আর প্যান্টের ভিতর থেকেই মায়ের পেটে গুতো মারছিলো,আর কেমন যেন ভেজা ভেজা লাগছিলো আমার প্যান্ট এর ভিতরে।একটু পরে মা বললেন: এবার এই দুদুটা খা।আমি মায়ের বাঁদিকে এসে শুলাম।

মাও আমার দিকে ফিরলেন। তারপর আমি মায়ের নির্দেশের অপেক্ষা করতে থাকলাম।মা: কিরে পেট ভরে গেছে নাকি? আমি: না মা।মা: তাহলে বসে আছিস কেন? খা।আমি এবার মায়ের বা দুদুটার ওপর প্রায় হামলে পড়লাম।

তারপর মাকে জড়িয়ে ধরে আগের মতোই মায়ের দুধ খেতে শুরু করলাম। সারা ঘরে শুধু একটাই আওয়াজ গুঞ্জরিত হচ্ছিলো – চুক চুক চুক চুক চুক।আজ চাঁদনী রাত। আমার

উত্তেজনা চরমে কিন্তু খেয়াল হলো, আজ প্রায় ৭ বছর বাদে আবার আমি মায়ের দুদু এত কাছ থেকে দেখছি। মায়ের দুদুগুলো সত্যিই তালের মতো। ভারী আর উঁচু। তাও আবার দুধে ভরে থাকার ফলে টানটান হয়েছিল।

মায়ের দুদুর বোঁটাগুলো কুলের বিচির মতো। আমি আর থাকতে পারলাম না। মাকে কিছু জিগেশ না করেই মায়ের অন্য দুদুটা খামচে ধরলাম আর পল্টু যেভাবে মাসির দুদু চটকাচ্ছিল সেভাবে চটকাতে শুরু করলাম।

মা হেসে বললেন: তুই ছোটবেলায় একটা দুদু খাবার সময় অন্য দুদু নিয়ে খেলতি।তারপর আমার মাথায়, পিঠে হাত বোলাতে লাগলেন। পিঠে তাল দিতে লাগলেন। একসময় আমার সারা

শরীর উত্তেজনায় ভীষণ কেঁপে উঠলো আর আমার নুনু দিয়ে একটা আঠালো রস বেরিয়ে গেলো। কিন্তু আমি মায়ের দুদু ছাড়লাম না। এভাবে মায়ের দুধ খেতে খেতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম টেরই পেলাম না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: